লোড শেডিংয়ে ক্ষতির মুখে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা
তিনি জানান, ‘কারেন্টে কাপড় ইস্ত্রি করতে পারি, না থাকলে বইয়া থাকি কখন আসবো। এই কারেন্ট না থাকায় ইনকামও কইমা গেছে। মেলা ঝামেলায় পইড়া গেছি আমরা’।
কারওয়ান বাজারের হলুদ মরিচ ভাঙ্গানোর দোকানে গিয়ে দেখা যায় মেশিনে ভাংগানো হচ্ছে হলুদ। থেমে নেই মেশিন। তবে এই মেশিন কারেন্টে নয়, চলছে জেনারেটরে।
দোকানে কর্মরত রশিদ আকবর চীন আন্তর্জাতিক বেতারকে জানায়, “প্রতিদিন জেনারেটর চালাতে গিয়ে তিন চার হাজার টাকা অতিরিক্ত খরচ হচ্ছে। আমরা সমস্যায় পড়ে গেছি লোডশেডিং শুরু হওয়ায়”।
কথা হয় মগবাজার দিলু রোডের মা কম্পিউটার প্রিন্টিং এর দোকান মালিক খোরশেদের সঙ্গে। তিনি জানান, কারেন্ট থাকে না এজন্য অনেক কাস্টমার কম পাই। এদিকে দোকান বন্ধ করতে হয় ৮ টার মধ্যে। আমাদের আয় কমে গেছে আগের চেয়ে।
আরেক কম্পিউটার প্রিন্টিং এর কর্মচারী জানান, “যেভাবে আমাদের আয় কমে গেছে তাতে সরকার যদি আমাদের সহায়তা করে তাহলে আমরা বাচতে পারমু, নইলে বাচতে পারমু না’।
সম্পাদনা- সাজিদ রাজু