বাংলা

‘পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে প্রয়োজন দীর্ঘ আইনী প্রক্রিয়া’

CMGPublished: 2022-05-20 20:55:35
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

বিদেশে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিভিন্ন সময় নেওয়া হয়েছে উদ্যোগ । বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া টাকা ফেরত আনার নজিরও রয়েছে। ২০১২ ও ২০১৩ সালে তিন দফায় সিঙ্গাপুরের একটি ব্যাংকে থাকা আরাফাত রহমান কোকোর ২১ কোটি টাকারও বেশি অর্থ ফেরত আনতে সক্ষম হয় দুদক।

সংস্থাটির প্রধান আইনজীবী খুরশীদ আলম খান চীন আন্তর্জাতিক বেতারকে জানান, “একশো কোটি টাকার উপরে অর্থ আদালতের নির্দেশে জব্দ আছে বিদেশে। তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে আমরা অর্থ পাচারকারীর সবোর্চ্চ শাস্তি চাই। আইনী প্রক্রিয়া, চাইলেই টাকা ফেরত আনা সম্ভব না। লিগ্যাল প্রসিডিউর ফলো করতে হয়”।

খুরশীদ আলম খান, আইনজীবী , দুদক

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, অর্থপাচারের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর নজরদারি ও তদন্ত প্রক্রিয়া জোরদার করা প্রয়োজন। পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনার কাজটি যেহেতু অপেক্ষাকৃত জটিল, সেহেতু পাচার রোধের বিষয়টিতে জোর দেওয়া উচিত বেশি।

এদিকে টাকা পাচার বেড়ে যাওয়ায় দেশ বিনিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। এটা অব্যাহত থাকলে জাতীয় প্রবৃদ্ধি অর্জন করা কঠিন হবে। কাঙ্ক্ষিত হারে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে না। বিদেশে অর্থ পাচার হলে দেশের অর্থনীতির উপর যে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে তাতে কোন সন্দেহ নেই।

প্রতিবেদন- আফরিন মিম

সম্পাদনা- সাজিদ রাজু

首页上一页12 2

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn