জমে উঠেছে ঈদ কেনাকাটা
মেয়েকে সাথে নিয়ে বেইলি রোডে ঈদ শপিংয়ে এসেছেন সুমনা হক। চীন আন্তর্জাতিক বেতারকে তিনি জানান, “করোনার জন্য গেল দুই বছর বাইরে বের হয়ে কেনাকাটা করতে পারি। এবার পরিবারের জন্য ঈদ শপিং করতে বের হয়েছি। দাম মোটামুটি কমই আছে”।
বনানীর ১১ নম্বরে শাড়ি কিনতে এসেছেন নীরা আলেয়া। তিনি চীন আন্তর্জাতিক বেতারকে জানান, “এখনো সেভাবে শুরু করি নাই ঈদ শপিং। কিছুদিন পর থেকে সবার জন্য কেনাকাটা শুরু করবো”।
মার্কেটের সোনালী ফ্যাশন হাউজের রোখসানা আক্তার চীন আন্তর্জাতিক বেতারকে জানান, “আমরা এবারের ঈদে ক্রেতাদের কথা বিবেচনায় রেখে বাহারি ও নান্দনিক ডিজাইনের পোশাক এনেছি। বিভিন্ন দামের পোশাক পাওয়া যাচ্ছে আমাদের এখানে। খুব কম দামের মধ্যেই আমরা দিচ্ছি আমরা।
আসন্ন ঈদ উপলক্ষ্যে বিক্রি কেমন হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “গত দুইবছর সেভাবে বিক্রি করতে পারি নাই। সেই তুলনায় এবার ভালোই বিক্রি হচ্ছে। কাস্টময়ার আসতেছে মার্কেটে।
ঈদ ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড় হবে, বিক্রিও হবে বলে প্রত্যাশা বিক্রেতাদের।
বসুন্ধরা সিটি কমপ্লেক্সের আরেক কাপড় ব্যবসায়ী সুমন মাহবুব চীন আন্তর্জাতিক বেতারকে জানান, “এবার মোটামুটি ভালো বিক্রি হচ্ছে। অনেকেই আসছে কিনতে। কয়েকদিন পর আরও বাড়বে মনে আশা করছি”।
ইস্টার্ন প্লাজা মার্কেটের ব্যবসায়ী কাওসার আহমেদ চীন আন্তর্জাতিক বেতারকে জানান, “ছুটির দিনগুলোতে ভিড় বেশি হয় দোকানে। ঈদের আগ দিয়ে বিক্রি আরও ভালো হবে আশা করছি”।
প্রতিবেদন- আফরিন মিম
সম্পাদনা- সাজিদ রাজু