সিনচিয়াংয়ে জীবনমানে পরিবর্তন
সিনচিয়াং নরমাল ইউনিভারসিটির সহযোগী অধ্যাপক ইয়ান সুয়েছিন বলেন, ‘অনুসন্ধানে আমি দেখেছি যে পরিবর্তিত কর্মসংস্থান নীতির ফলে জনগণের আয় উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। সিনচিয়াংয়ের ৯৫ শতাংশ পরিবারে এখন টিভি, ফ্রিজ ও ওয়াশিং মেশিন আছে। ৩ হাজার ২৮টি গ্রামীণ বাড়িতে জরিপ চালিয়ে দেখেছি, ২ হাজার ২২৭টি পরিবার দারিদ্র্য দূরীকরণে স্থানীয় চাকরির সহায়তা পেয়েছে। রিলোকেটেড এমপ্লয়মেন্টের মাধ্যমে সব জাতির মানুষ তাদের হোমটাউনের বাইরে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছে। তাদের দিগন্ত প্রসারিত হয়েছে, আত্মবিশ্বাস বেড়েছে, জীবনমান উন্নত হয়েছে এবং সার্বিকভাবে সবদিক থেকেই তাদের ব্যক্তিগত উন্নতি হয়েছে।
তারা আরো বলছেন, কেবল জীবনযাপনের মানই নয় বরং কয়েকটি পশ্চিমা দেশের উত্থাপিত তথাকথিত ‘বাধ্যতামূলক শ্রমে’র অভিযোগকেও উড়িয়ে দিতে সক্ষম হয়েছে সরকারের এ পদক্ষেপ।
প্রতিবেদন: শান্তা মারিয়া
সম্পাদনা: সাজিদ রাজু