আপন আলোয়- ১০০
‘চাঁদপুরকে রবীন্দ্রচর্চার রাজধানী বানাতে’ কাজ করছি: স্বপন সেনগুপ্ত
চাঁদপুরের সর্বজন শ্রদ্ধেয় সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, সংগীত শিল্পী, প্রশিক্ষক ও সংগঠক স্বপন সেনগুপ্ত।
চাঁদপুরের ঐতিহ্যবাহী সংগীত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সংগীত নিকেতনের অধ্যক্ষ তিনি। জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত সম্মিলন পরিষদ, চাঁদপুর শাখার সাবেক সভাপতি ও বর্তমান উপদেষ্টা তিনি। সম্মিলন পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক নির্বাহী এ সদস্য পরিষদের সংগীত প্রতিযোগিতায় মান নির্ধারক ও সংগীত প্রশিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
আপন আলোয় শততম পর্বে মাহমুদ হাশিমের মুখোমুখি চাঁদপুরের সর্বজন শ্রদ্ধেয় সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব স্বপন সেনগুপ্ত।
ষাটের দশকে বড় ভাই প্রয়াত শ্যামল সেনগুপ্তের অনুপ্রেরণায় প্রথমে পারিবারিকভাবে সংগীত শিক্ষার শুরু। ওস্তাদ মানস দাসের কাছে দীর্ঘদিন উচ্চাঙ্গসংগীতে তালিম নেন। পরবর্তীতে ওয়াহিদুল হক, নিলোৎপল সাধ্য, মিতা হক, সানজিদা খাতুন, সুমন চৌধুরীর মতো গুণিদের সংস্পর্শে আসেন এবং প্রশিক্ষণ লাভ করেন।
জীবনব্যাপী সংগীতে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ভারতের আগরতলার সতীশ ইন্সট্যান্ট শারদ সম্মান, চাঁদপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমি সম্মাননা, জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত সম্মিলন পরিষদ, চাঁদপুর সম্মাননাসহ দেশবিদেশে নানা পুরস্কার ও সম্মাননা লাভ করেছেন তিনি।
ছাত্রছাত্রীদের মাঝে চাঁদপুরের বিশিষ্ট রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী, প্রশিক্ষক ও সংগঠক স্বপন সেনগুপ্ত।
আপন আলোয় শততম পর্বে বিশেষ অতিথি স্বপন সেনগুপ্ত চীন আন্তর্জাতিক বেতারের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে বলেছেন নিজের দীর্ঘ ৬ দশকের সংগীতজীবনের কথা। বললনে চাঁদপুরে একটি সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডল নির্মাণে সংগীত নিকেতন ও জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত সম্মিলন পরিষদসহ বিভিন্ন সংগঠনের ও শিল্পীদের ভূমিকার কথা।