বাংলা

কুমিল্লা-চাঁদপুরে হায়ার-ক্লাসিক্যাল যন্ত্রসংগীত হারিয়ে যেতে বসেছে: বাবুল কৃষ্ণ বিশ্বাস

cmgPublished: 2022-10-14 19:14:42
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

ছবি: আপন আলোয় ৯০তম পর্বের অতিথি শাস্ত্রীয় কণ্ঠ ও যন্ত্রসংগীত শিল্পী বাবুল কৃষ্ণ বিশ্বাস।

বৃহত্তর কুমিল্লার শাস্ত্রীয় কণ্ঠ ও যন্ত্রসংগীত শিল্পী এবং প্রশিক্ষক বাবুল কৃষ্ণ বিশ্বাস।

বাংলাদেশ বেতার ও টেলিভিশনে উচ্চাঙ্গ ও নজরুলসংগীত শিল্পী এবং সরোদ, বেহালা, বাঁশী ও এসরাজে তালিকাভুক্ত শাস্ত্রীয় যন্ত্রসংগীত শিল্পী তিনি।

বাজাতে পারেন সেতার, দিলরুবা, সন্তুর, তবলা, মৃদঙ্গসহ ২০/২২টি বাদ্যযন্ত্র। কুমিল্লার স্থানীয় মলয়া সংগীতেরও চর্চা করেন তিনি।

ছবি: আপন আলোয় অনুষ্ঠানে মাহমুদ হাশিমের মুখোমুখী শাস্ত্রীয় কণ্ঠ ও যন্ত্রসংগীত শিল্পী বাবুল কৃষ্ণ বিশ্বাস।

কুমিল্লার গীতিগুঞ্জ সংগীত একাডেমীর পরিচালক এবং চাঁদপুরের মৃদঙ্গ শিল্পকলা একাডেমির অধ্যক্ষ বাবুল বিশ্বাস। কচুয়া উপজেলা শিল্পকলা একাডেমির প্রশিক্ষণ প্রধান তিনি।

সংগীতে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে চাঁদপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমী সম্মাননা ও কুমিল্লার শ্রী চৈতন্য শিক্ষা সংস্কৃতি সংঘ (ইসকন) সম্মাননা লাভ করেছেন বাবুল বিশ্বাস।

চীন আন্তর্জাতিক বেতারের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে বললেন কুমিল্লা ও চাঁদপুরে শাস্ত্রীয় কণ্ঠ ও যন্ত্রসংগীত চর্চার বিষয়ে। বাঁশি, বেহালা, সরোদ, সেতারের মতো ‘হায়ার ক্লাসিক্যাল’ বাদ্যযন্ত্রগুলোর চর্চা তেমন আর হচ্ছে না বলে দুঃখ এই গুণী শিল্পীর। এগুলো হারিয়ে যেতে বসেছে বলে মনে করেন তিনি। তবে বৃহ্ত্তর কুমিল্লাসহ দেশের অনেক জায়গায় অনেক শিল্পী মলয়া সংগীতের চর্চা করছেন বলে জানালেন তিনি।

বাঁশি আর সরোদ বাদনের পাশাপাশি শুনিয়েছেন মলয়া ও নজরুল সংগীত।

অনুষ্ঠান পরিকল্পনা ও সাক্ষাৎকার গ্রহণ: মাহমুদ হাশিম

অডিও সম্পাদনা: তানজিদ বসুনিয়া।

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn