কুমিল্লায় রবীন্দ্রসংগীতের প্রসারে সম্মিলন পরিষদ বড় ভূমিকা রাখছে: মিতা পাল
আপন আলোয় ৮৭তম পর্বের অতিথি রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী ও প্রশিক্ষক মিতা পাল।
বিশিষ্ট রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী ও প্রশিক্ষক মিতা পাল। বাংলাদেশ বেতার ও টেলিভিশনে উচ্চমানে তালিকাভুক্ত শিল্পী তিনি।
কুমিল্লার ‘শ্রুতিনন্দন’ সংগীত শিক্ষা কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা-পরিচালক ও প্রশিক্ষক মিতা পাল। জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত সম্মিলন পরিষদ, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও কুমিল্লা শাখার সহ-সভাপতি তিনি। ২০০৭ সাল থেকে প্রশিক্ষক ও বিচারকের দায়িত্ব পালন করছেন সম্মিলন পরিষদে।
সংগীতে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল ফেইম অ্যাওয়ার্ড, গোল্ডেন জুবিলি বাংলাদেশ অ্যাওয়ার্ড, নেপালের গান্ধী পিস অ্যাওয়ার্ড, মাদার তেরেসা পিস অ্যাওয়ার্ড, ভারত-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক মৈত্রি সম্মাননাসহ দেশ-বিদেশে বহু পুরস্কার ও সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন মিতা পাল।
ছবি: আপন আলোয় অনুষ্ঠানে মাহমুদ হাশিমের মুখোমুখি রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী ও প্রশিক্ষক মিতা পাল
চীন আন্তর্জাতিক বেতারের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে জানালেন কুমিল্লার সংগীতাঙ্গন বিশেষ করে রবীন্দ্রসংগীত চর্চার বিষয়ে। জেলা শহরে থেকে জীবনভর সংগীত সাধনায় কোনো খেদ নেই তাঁর। বললেন স্বচ্ছন্দেই চলছে তার সংগীত চর্চা আর জীবনযাপন।
কুমিল্লায় রবীন্দ্রসংগীতের প্রসারে জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত সম্মিলন পরিষদ বড় ভূমিকা রাখছে বলে জানালেন এ শিল্পী। তবে ছেলেরা রবীন্দ্রসংগীতে কম আসছে, আর এলেও তাদের ধরে রাখতে পারছেন না বলে দুঃখ তাঁর। আগামীতেও রবীন্দ্রসংগীতে নতুন নতুন শিল্পী তৈরি করে যাওয়া তাঁর ব্রত বলে জানালেন মিতা পাল।
অনুষ্ঠান পরিকল্পনা ও সাক্ষাৎকার গ্রহ: মাহমুদ হাশিম
অডিও সম্পাদনা: তানজিদ বসুনিয়া।