বাংলা

দেহঘড়ি পর্ব-৫৮

cmgPublished: 2022-02-25 20:12:38
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

‘দেহঘড়ি’র এ পর্বে থাকছে স্বাস্থ্যখাতের একটি প্রতিবেদন, স্বাস্থ্য বুলেটিন, সাক্ষাৎকার-ভিত্তিক আয়োজন ‘আপনার ডাক্তার’ এবং স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রচলিত ভুল ধারণা নিয়ে আলোচনা ‘ভুলের ভুবনে বাস’।

#প্রতিবেদন

বুস্টার ডোজে অ্যান্টিবডি হচ্ছে ৫ গুণ: গবেষণা

করোনাভাইরাসের টিকার বুস্টার ডোজ নেওয়ার পর মানুষের শরীরে পাঁচ গুণ অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) পরিচালিত সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এ তথ্য পাওয়া গেছে। বিএসএমএমইউ জানিয়েছে, টিকা গ্রহণকারী ২২৩ জনের ওপর ওই গবেষণা চালানো হয়।

গত ২৩ ফেব্রুয়ারি এক সংবাদ সম্মেলনে বিএসএমএমইউ উপাচার্য ও গবেষণা দলের প্রধান অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ গবেষণার ফলাফল তুলে ধরেন।

তিনি জানান, টিকা নেওয়ার পর প্রথম ধাপে ৯৮ শতাংশের শরীরে অ্যান্টিবডির উপস্থিতি পাওয়া গেছে। যারা আগে করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন তাদের শরীরে তুলনামূলক বেশি এন্টিবডি পাওয়া গেছে। টিকা নেওয়ার ৬ মাসের মধ্যে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অ্যান্টিবডির পরিমাণ হ্রাস পেয়েছে। বুস্টার দেওয়ার পর শতভাগ অংশগ্রহণকারীর শরীরেই অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে। তবে রক্তের প্যারামিটারগুলোতে কোনও পরিবর্তন হয়নি।

শারফুদ্দিন আহমেদ জানান, এ গবেষণার প্রাপ্ত তথ্যে টিকার বুস্টার ডোজ নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা ও কার্যকারিতার প্রমাণ পাওয়া যায়। ভবিষ্যতে নির্দিষ্ট সময় অন্তর বুস্টার ডোজ প্রয়োগের প্রয়োজনীয়তা যাচাইয়ের জন্য একই রকম গবেষণার প্রয়োজন বলে তিনি মন্তব্য করেন।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গবেষণায় দুই ডোজ টিকা নেওয়ার ১ মাস পর, দুই ডোজ টিকা নেওয়ার ৬ মাস পর এবং বুস্টার ডোজ নেওয়ার ১ মাস পর শরীরে করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে তৈরি অ্যান্টিবডির মাত্রা পরিমাপ করা হয়। এ প্রক্রিয়ায় ২২৩ জন অংশগ্রহণকারীর ক্ষেত্রে দুই ডোজ টিকা নেওয়ার ১ মাস পর এবং তন্মধ্যে ৩০ জনের দুই ডোজ নেওয়ার ৬ মাস পর এবং বুস্টার ডোজ নেওয়ার ১ মাস পর অ্যান্টিবডির মাত্রা পরিমাপ করা হয়।

বিএসএমএমইউ উপাচার্য জানান, গবেষণায় অংশগ্রহণকারীদের অধিকাংশই স্বাস্থ্য সেবাদানের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। অর্ধেকের বেশি অংশগ্রহণকারী আগে থেকেই ডায়াবিটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হাঁপানিসহ অন্যান্য রোগে ভুগছিলেন। তবে এ ধরনের রোগের কারণে অ্যান্টিবডি তৈরিতে কোনো পার্থক্য দেখা যায়নি। ৪২ শতাংশ অংশগ্রহণকারী টিকা নেওয়ার পর মৃদু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার কথা জানিয়েছিলেন। কিন্তু রক্ত জমাট বাঁধা বা অন্য কোনো জটিল পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গবেষণাকালীন সময়ে দেখা হয়নি।

প্রসঙ্গত, করোনাভাইরাসে বিশ্বব্যাপী এ পর্যন্ত ৪২ কোটির বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন। মারা গেছেন প্রায় ৬০ লাখ। বাংলাদেশে এ পর্যন্ত প্রায় ২০ লাখ মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন আর ২৯ হাজার মানুষ মারা গেছেন।

বাংলাদেশে এ পর্যন্ত প্রায় ১০ কোটির বেশি মানুষ টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন। দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন সাড়ে সাত কোটির বেশি মানুষ আর ৩০ লাখের বেশি মানুষ টিকার বুস্টার ডোজ নিয়েছেন। - রহমান

#বুলেটিন

শিশুকে মায়ের দুধ খাওয়ানোর পথে বাধা ফর্মুলা দুধের আগ্রাসী বিপণন

বাংলাদেশে শিশুকে মায়ের দুধ খাওয়ানোর অগ্রগতি ব্যাহত হচ্ছে ফর্মুলা দুধের আগ্রাসী বিপণনে। বিষয়টি উঠে এসেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ও ইউনিসেফের এক যৌথ জরিপে। গত ২৩ ফেব্রুয়ারি সংস্থা দুটির এক যৌথ সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জরিপের ফলাফল প্রকাশ করা হয়।

‘ফর্মুলা দুধের বিপণন কীভাবে শিশুকে খাওয়ানোর বিষয়ে আমাদের সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করে’ শিরোনামের ওই জরিপ প্রতিবেদনটি বাংলাদেশসহ আটটি দেশে বাবা-মা, অন্তঃসত্ত্বা নারী এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের সাক্ষাৎকার গ্রহণের ভিত্তিতে করা হয়। জরিপে অংশগ্রহণকারী বাবা-মা ও অন্তঃসত্ত্বা নারীদের ৫১ শতাংশ বলেছেন, তারা ফর্মুলা দুধ তৈরিকারক কোম্পানিগুলোর লক্ষ্যকেন্দ্রিক বিপণন কার্যক্রমের শিকার হয়েছেন এবং কোম্পানিগুলোর বেশিরভাগই শিশুদের খাওয়ানোর রীতির ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মানদণ্ড লঙ্ঘন করছে।

একদিনে এক কোটি কোভিড-১৯ টিকাদান কার্যক্রম শনিবার

চলমান কোভিড-১৯ মহামারি নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ৭০ শতাংশ জনগোষ্ঠীকে ১ম ডোজের আওতায় আনতে ২৬ ফেব্রুয়ারি দেশব্যাপী অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ‘একদিনে এক কোটি কোভিড-১৯ টিকাদান কার্যক্রম’। এ বিশেষ কার্যক্রমের মাধ্যমে সরকার দেশের সবাইকে ১ম ডোজ কোভিড-১৯ টিকা প্রদানের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। পরবর্তীতে দ্বিতীয় ও বুস্টার ডোজ প্রদান কার্যক্রমও জোরদার করা হবে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, এ কার্যক্রমের আওতায় জনসাধারণের টিকা গ্রহণ সহজতর করতে নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত সবাই ১ম ডোজ টিকা গ্রহণ করতে পারবেন। সরকার আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারি সারা দেশে অতিরিক্ত অস্থায়ী কেন্দ্র স্থাপনের মাধ্যমে টিকা প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

এদিকে, গণটিকা কার্যক্রম সফল করতে ১২০ জন নার্সকে ঢাকার পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন উপজেলায় সংযুক্তির আদেশ দিয়েছে নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর। গত ২২ ফেব্রুয়ারি অধিদপ্তর ইস্যুকৃত এক অফিস আদেশে এ নির্দেশনা জানানো হয়েছে।

বাংলাদেশে গুরুত্ব পাবে জনস্বাস্থ্য গবেষণা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রত্যাশা অনুযায়ী দেশেই মৌলিক গবেষণায় নবদিগন্তের দ্বার উন্মোচন করা হবে বলে জানিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ। বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিকস বিভাগে মৌলিক গবেষণা নিয়ে আয়োজিত এক সভায় একথা বলেন তিনি।

উপাচার্য বলেন, দেশের মানুষের জন্য কল্যাণকর জনস্বাস্থ্যবিষয়ক গবেষণাকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, আইসিডিডিআর'বিসহ গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় প্রতিষ্ঠানের সমন্বিত উদ্যোগে গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।

তিনি বলেন, ফুড সেফটি, ড্রাগস সেফটির বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হবে। গবেষণা কার্যক্রমকে জোরদার করতে অ্যাডভাইজরি কমিটি গঠন, রিসার্চ স্ট্র্যটিজি জোরদার করা, রিসার্চ গ্রুপ তৈরি করা, ফান্ড ম্যানেজমেন্ট টিম গঠন করাসহ নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে। রহমান

## আপনার ডাক্তার

দেহঘড়ির আজকের পর্বে আমরা আলোচনা করেছি এন্ডোমেট্রিওসিস বা মাসিকের সময় তলপেটে তীব্র ব্যাথা নিয়ে। এন্ডোমেট্রিওসিস নারীদের এমন এক বেদনাদায়ক সমস্যা, যাকে সমুদ্রে ডুবে থাকা বরফখণ্ডের সঙ্গে তুলনা করা হয়। এর যতখানি প্রকাশিত, তার চেয়ে বেশি থাকে লুকায়িত। জরায়ুর সবচেয়ে ভেতরের স্তরের নাম এন্ডোমেট্রিয়াম। এই এন্ডোমেট্রিয়াম কোষ বা কলা যদি জরায়ুর বাইরে বাসা বাঁধে বা বর্ধিত হয়, তখন তাকে বলে এন্ডোমেট্রিওসিস। এন্ডোমেট্রিওসিসে আক্রান্ত হলে মাসিকের সময় তীব্র ব্যথা হয়। অনেক সময় বছরের পর বছর এই সমস্যার কোনো উপসর্গ না-ও থাকতে পারে। মাসিকের সময় তলপেটজুড়ে তীব্র ব্যথা, অনেক সময় সি-সেকশন সেলাইয়ের দাগ বরাবর প্রচণ্ড ব্যথা হতে পারে। মাসিকের দু-তিন দিন আগে থেকে শুরু হতে পারে ব্যথা, যা মাসিকের সময় তীব্র আকার ধারণ করে। মাসিক শেষ হওয়ার পরও কয়েক দিন ব্যথা থেকে যায়। মাসিকের সময় অতিরিক্ত রক্তক্ষরণও একটি লক্ষণ হতে পারে। ৪০-৬০ শতাংশ ক্ষেত্রে এ রোগের কারণে বন্ধ্যত্ব বা সন্তান ধারণে সমস্যা হতে পারে। এ রোগের নানা দিক নিয়ে কথা বলতে আমাদের সাথে যুক্ত হন অধ্যাপক ডাক্তার সামিনা চৌধুরী। তিনি দেশের একজন শীর্ষস্থানীয় প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ; ছিলেন অবসটেট্রিক্যাল অ্যান্ড গাইনোকলিজিক্যাল সোসাইটি অব বাংলাদেশ (ওজিএসবি)’র প্রেসিডেন্ট।

#ভুলের_ভুবনে_বাস

ভুল ধারণা থেকে সিদ্ধান্ত নিলে বাড়তে পারে কোমর ব্যথা

লোয়ার ব্যাক পেইন বা কোমর ব্যথা বিশ্বব্যাপী কর্মাক্ষমতার সবচেয়ে বড় কারণ। প্রায় ৩০০টি প্রধান স্বাস্থ্য সমস্যার মধ্যে এটি অন্যতম। কোমর ব্যথা স্বাস্থ্যসেবার ব্যয় ও ভোগান্তির বড় কারণ। এর প্রভাব কেবল ব্যথা, দুর্বলতা ও কোমরের অনমনীয়তার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না; এটি ভুক্তভোগীর সামাজিক ও পারিবারিক জীবনেও ব্যাপক প্রভাব ফেলে।

মানুষের ভুল পরামর্শ, কোমর ব্যথা সম্পর্কে ভুল ধারণা এবং করণীয় সম্পর্কে না জানার কারণে আক্রান্ত ব্যক্তিরা এ সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন না। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের স্বাস্থ্যসেবা পেশাজীবীরা জানাচ্ছেন, কোমর ব্যথায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের বেশিরভাগ মনে করেন, এ ব্যথা তাদের পিঠ ও কোমরকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। তবে প্রকৃতপক্ষে সবসময় সেটা নাও হতে পারে। প্রমাণ বলছে, কোমর ব্যথা সম্পর্কে অনেক ধারণা ভুল এবং এসব ভুল ধারণা বরং ক্ষতি ডেকে আনতে পারে। আসুন ম্যানচেস্টার মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির ফেলো ক্রিস ম্যাকক্যাথির একটি প্রতিবেদন থেকে জেনে নেই কোমর ব্যথা সম্পর্কে প্রচলিত ভুল ধারণা ও সত্যি সম্পর্কে:

নড়াচড়া করলে কী কোমর ব্যথা বাড়ে?

কোমর ব্যথায় ভুগছেন এমন অনেকে কোমর মোচড়াতে বা বাঁকা হতে ভয় পান। কারণ তারা মনে করেন, এতে তাদের কোমরের অবস্থা আরও খারাপ হবে। আসলে তা নয়। নড়াচড়া বরং কোমরকে ভালো রাখে। ব্যথার কারণে যে পেশীগুলো খিঁচুনিতে থাকে, সেগুলোকে আলতোভাবে নড়াচড়া করালে বা প্রসারিত করলে, সেগুলো শিথিল হয়। এই নড়াচড়া চালাতে থাকুন এবং ধীরে ধীরে বাড়ান তাহলে সমস্যা দূর হবে।

ব্যায়াম কি ছেড়ে দেওয়া উচিৎ?

কোমর ব্যথার কারণে ব্যায়াম বা দৈনন্দিন ক্রিয়াকলাপ উপভোগ করা বন্ধ করা উচিত নয়। গবেষণায় দেখা গেছে, এগুলো চালিয়ে গেলে তা বরং কোমর ব্যথা কমাতে আপনাকে সাহায্য করতে পারে। সব ব্যায়ামই নিরাপদ যদি আপনি ধীরে ধীরে এর মাত্রা বাড়ান এবং ব্যথা হলে অবিলম্বে ব্যায়ামের আগের অবস্থায় ফিরে না যান।

ব্যথা যত, ক্ষতি কি তত?

এটি একটি প্রতিষ্ঠিত ভুল ধারণা যে, কোমরে ব্যথা যত তীব্র, মেরুদণ্ডে তার ক্ষতিও তত বেশি। কিন্তু সাম্প্রতিক গবেষণা আমাদের এ ধারণা বদলে দিয়েছে। মেরুদণ্ডের ক্ষতির সাথে ব্যথার মাত্রার খুব কম সম্পর্ক রয়েছে। কোমর ব্যথার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে সাংস্কৃতিক প্রভাব, কাজ, চাপ, অতীতের অভিজ্ঞতা এবং উপসর্গের সময়কালের।

ভারী স্কুল ব্যাগ কি কোমর ব্যথার কারণ?

ভারী স্কুল ব্যাগ একেবারে নিরাপদ। ভারী স্কুল ব্যাগের সঙ্গে কোমর ব্যথার কোনও প্রতিষ্ঠিত যোগসূত্র নেই। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো, ব্যাগ সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে - শিশু বা অভিভাবকদের এমন ধারণাই কোমর ব্যথা সৃষ্টি করতে পারে।

কোমর ব্যথা কি অস্বাভাবিক কিছু?

কোমর ব্যথা হওয়া এতটাই সাধারণ যে আপনার জীবনে কখনও কোমর ব্যথা না হওয়াটাই অস্বাভাবিক। তবে বাঁকা হওয়া, ভারী জিনিস বহন করা ও ব্যায়ামসহ দৈনন্দিন অনেক কিছুকেই কোমর ব্যথার জন্য ভুলভাবে দায়ী করা হয়। জীবনের কোনও না কোনও সময়ে মেরুদণ্ডে ব্যথা হওয়াও একটি স্বাভাবিক ঘটনা। এ ব্যথার কাল স্বল্প হলে চিন্তার কোনও কারণ নেই। তবে দীর্ঘ হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন। - রহমান

‘দেহঘড়ি’ অনুষ্ঠান সম্পর্কে আপনাদের মতামত ও পরামর্শ জানতে চাই আমরা। আমাদের ফেইসবুক পেইজ facebook.com/CMGbangla অথবা ওয়েবসাইট bengali.cri.cn’র মাধ্যমে জানাতে পারেন আপনাদের মতামত বা পরামর্শ।

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn