বাংলা

দেহঘড়ি পর্ব-৩৭-China Radio International

criPublished: 2021-10-01 18:53:09
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

‘দেহঘড়ি’র এ পর্বে থাকছে স্বাস্থ্যখাতের একটি প্রতিবেদন, স্বাস্থ্য বুলেটিন, সাক্ষাৎকার-ভিত্তিক আয়োজন ‘আপনার ডাক্তার’, স্বাস্থ্যবিষয়ক ভুল ধারণা নিয়ে আলোচনা ‘ভুলের ভূবনে বাস’ এবং একটি বিশেষ সাক্ষাৎকার।

## প্রতিবেদন

ডেল্টার অ্যান্টিবডি তৈরি হওয়ায় করোনা সংক্রমণ নিম্নমুখী

বাংলাদেশে গেল দশ দিন ধরে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের হার ৫ শতাংশের নিচে রয়েছে। ভাইরাস বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক মোশতাক আহমেদের মতে, করোনার ভারতীয় ধরন ডেল্টায় এরই মধ্যে বাংলাদেশের প্রায় ৪০ শতাংশ মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন। এতে মানুষের শরীরে একধরনের শক্তিশালী অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে, যা নতুন করে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়েছে।

তিনি বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে দেশজুড়ে টিকা প্রয়োগের হার বাড়ানো হয়েছে, যার প্রভাব পড়েছে করোনার সংক্রমণের উপর। সংক্রমণের হার আরও কমিয়ে আনতে গণটিকাদান কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করার পরামর্শ দিয়েছেন এই বিশেষজ্ঞ। তার মতে, চীন-বাংলাদেশের যৌথ টিকা উৎপাদন কর্মসূচি বাস্তবায়ন হলে টিকা প্রয়োগে আসবে যুগান্তকারী পরিবর্তন।

সংক্রমণ কমে আসায় দেশের বেশিরভাগ হাসপাতালে করোনা ইউনিটের বেড ফাঁকা হতে শুরু করেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ দিয়েছেন স্বাস্থ্যবিদরা। - অভি/রহমান

##হেল্‌থ বুলেটিন

ঢাকার বিমানবন্দরে বসল করোনা টেস্টিং ল্যাব

বাংলাদেশের হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বসানো হলো করোনা টেস্টের ল্যাব। বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন তৌহিদ-উল-আহসান গণমাধ্যমকে জানান, ল্যাব দেখভালের দায়িত্বে রয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের দুটি টেকনিক্যাল কমিটি। এর ফলে করোনা পরীক্ষার ক্ষেত্রে বিদেশগামী যাত্রীদের ঝামেলা কমবে বলে মনে করছেন অনেকে।

এদিকে বিমানবন্দরে করোনা পরীক্ষার জন্য স্থাপন করা ৬টি আরটি-পিসিআর ল্যাবকে অনুমোদন দিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। বিমান বন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন তৌহিদ-উল আহসান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। বুধবার ঢাকাস্থ ইউএই’র দূতাবাস থেকে পাঠানো এক চিঠিতে এ অনুমোদন দেয় দেশটির সরকার। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের সঙ্গে নিয়মিত ফ্লাইট চালুরও অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

বাংলাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ হাজার ছাড়ালো

বাংলাদেশে এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হওয়া রোগীর সংখ্যা ১৮ হাজার ছাড়িয়ে গেছে; আর প্রাণহানি হয়েছে ৬৭ জনের। গণমাধ্যমে পাঠানো সবশেষ বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, বুধবার পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি হওয়া নতুন ২১৯ জনসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে ভর্তি আছেন প্রায় এক হাজার রোগী। ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ব্যক্তিদের অধিকাংশই রাজধানীর বাসিন্দা।

কোভিড-১৯ টিকায় মেধাস্বত্ব দেয়ার পক্ষে চীন

জেনিভায় জাতিসংঘ দপ্তরে চীনের দূত চান সু বলেছেন, কোভিড-১৯ টিকা উৎপাদনের ক্ষেত্রে মেধাস্বত্ব ত্যাগের পক্ষে চীন ও সমমনা কয়েকটি দেশ। তিনি বলেন, টিকা উৎপাদনের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সহযোগিতায় সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য এ ক্ষেত্রে সক্ষম দেশগুলোর প্রতি আহ্ববান জানায় তার দেশ। কয়েকটি দেশের পক্ষ থেকে জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলের ৪৮তম অধিবেশনে বক্তৃতাকালে তিনি কোভিড-১৯ টিকা উৎপাদন বাড়াতে সদস্য দেশগুলো ও অন্যদের প্রতি আহ্বান জানান। টিকাকে করোনা অতিমারি মোকাবিলার একটি শক্তিশালী হাতিয়ার হিসাবে উল্লেখ করে চান বলেন, টিকার ন্যায্য ও সুষম বন্টন এখনও একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে রয়েছে বিশ্বের সামনে। তিনি বলেন, টিকাদান ক্ষেত্রে বৈষম্য দূর করা প্রয়োজন জরুরীভিত্তিতে।

এক দিনে টিকাদান ৬৭ লাখ ডোজ

বাংলাদেশে গেল ২৪ ঘণ্টায় ৬৭ লাখেরও বেশি করোনাভাইরাসের টিকা প্রয়োগ করা হয়েছে। এর মধ্যে ৬৬ লাখ ২৫ হাজার টিকা দেওয়া হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন উপলক্ষে। আর নিয়মিত কর্মসূচীর আওতায় দেওয়া হয়েছে ১ লাখ ৩৩ হাজার ডোজ টিকা। গণমাধ্যমে পাঠানো স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে এ পর্যন্ত প্রথম ডোজের টিকা পেয়েছেন ৩ কোটি ১৫ লাখ মানুষ; আর দুই ডোজ পেয়েছেন ১ কোটি ৬৬ লাখ ৩৩ হাজার জন। করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে দেশের ৮০ শতাংশ নাগরিককে বিনা মূল্যে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসাবে দেশে বর্তমানে মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৯১ লাখ। সে হিসাবে সাড়ে ১৩ কোটি মানুষকে টিকার আওতায় আনতে হবে।

ফাইজারের ২৫ লাখ টিকার দেশে পৌঁছেছে

কোভ্যাক্সের আওতায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফাইজার-বায়োএনটেকের আরও ২৫ লাখ ডোজ করোনাভাইরাসের টিকা দেশে পৌঁছেছে। গত মঙ্গলবার ভোর ৫টায় টিকার এই চালান হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছায় বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাইদুল ইসলাম জানান, বিমানবন্দরে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও অধিদফতরের কর্মকর্তারা টিকার চালান গ্রহণ করেন। এবারের চালানের ২৫ লাখসহ ফাইজারের মোট ৩৬ লাখ ৪ হাজার ৪৮০ ডোজ টিকা পেল বাংলাদেশ।

করোনায় বিশ্বে মৃতের সংখ্যা ৪৮ লাখ ছুঁইছুঁই

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে বিশ্বে এ পর্যন্ত ৪৭ লাখ ৯৭ হাজারেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এখন পর্যন্ত এই প্রাণঘাতী ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে ২৩ কোটি ৪৫ লাখ মানুষ। আর করোনা থেকে সুস্থ হয়েছে ২১ কোটি ১৩ লাখ ব্যক্তি। আজ শুক্রবার বেলা ১১ টা পর্যন্ত আন্তর্জাতিক পরিসংখ্যানভিত্তিক ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটার্সে এই তথ্য পাওয়া গেছে।

ওয়ার্ল্ডোমিটার্সের তথ্য অনুযায়ী, সর্বাধিক করোনা আক্রান্ত দেশের তালিকায় এক নম্বরে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এই তালিকায় দুই ও তিন নম্বরে অবস্থান করছে যথাক্রমে ভারত ও ব্রাজিল। সংক্রমণ কমতে থাকায় এই তালিকায় এক ধাপ পিছিয়ে ২৯ নম্বরে অবস্থান করছে বাংলাদেশ।

## আপনার ডাক্তার

দেহঘড়ির আজকের পর্বে আমরা কথা বলেছি লিউকেমিয়া বা ব্লাড ক্যান্সার নিয়ে। লিউকেমিয়া রক্ত বা অস্থিমজ্জার এক ধরনের ক্যান্সার। অল্প বয়সীদের মধ্যে এই রোগ বেশি দেখা যায়। এই রোগের প্রকৃত কারণ অজানা। তবে ধূমপান, তেজস্ক্রিয়তা, ইন্ডাস্ট্রিয়াল কেমিক্যাল এ রোগের ঝুঁকি বাড়ায়। লিউকেমিয়া হলে স্বাভাবিক রক্ত উৎপাদন ব্যাহত হয়। ফলে শরীরে নানা রকম উপসর্গ দেখা দেয়, যেমন স্বল্প চোটে রক্তপাত, খাবারে অরুচি, বুক ধড়ফড় করা, শরীর ফ্যাকাসে হয়ে যাওয়া, ঘন ঘন সংক্রমণ বা জ্বর হওয়া, গায়ে কালো কালো দাগ পড়া, ইত্যাদি। প্রতিবছর বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যায় এ রোগে। ২০১০ সালে বিশ্বজুড়ে লিউকেমিয়ায় প্রাণ হারায় প্রায় ২ লাখ ৮১ হাজার ৫শ মানুষ। এ রোগ নিয়ে কথা বলতে আজ আমাদের সঙ্গে যুক্ত হন হেমাটোলজি বিশেষজ্ঞ ডা. গুলজার হোসেন উজ্জল। তিনি কাজ করছেন জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইন্সটিটিউট ও হাসপাতালে।

## ভুলের ভূবনে বাস

ভুল ভাঙুক বাইপোলার ডিসঅর্ডার নিয়ে

বাইপোলার ডিসঅর্ডার একটি মানসিক রোগ। এ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মেজাজ পরিবর্তন হয়ে ‍ুদুটি চরম অবস্থায় পৌঁছায়। এক সময় তারা অস্বাভাবিক সুখী বোধ করে আবার অবিশ্বাস্য রকম হতাশায় ভোগে। মেজাজের পরিবর্তনগুলো কয়েক মাস থেকে কয়েক বছর পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে এবং আক্রান্ত ব্যক্তির চিন্তাভাবনা ও দৈনন্দিন কাজকর্মগুলিকে প্রভাবিত করতে পারে। এ রোগ সম্পর্কে রয়েছে নানা রকম ভুল ধারণা। আজ আমরা আলোচনা করবো এসব ভুল ধারণা সম্পর্কে:

বাইপোলার ডিসঅর্ডার কি একটি বিরল রোগ?

না বাইপোলার ডিসঅর্ডার মোটেই বিরল রোগ নয়। ২০১৩ সালে পরিচালিত ‘গ্লোবাল বার্ডেন অফ ডিজিজ’ শীর্ষক এক গবেষণা দেখা গেছে যে, ১ দশমিক ২ শতাংশ মানুষ কম বেশি এ রোগে আক্রান্ত। শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্রে ২০ লাখ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ এ রোগে আক্রান্ত। এছাড়া প্রতি পাঁচজন আমেরিকানের মধ্যে একজনের কোনও না কোনও মানসিক রোগে আক্রান্ত।

বাইপোলার ডিসঅর্ডার সাধারণ মেজাজের পরিবর্তন?

বাইপোলার ডিসঅর্ডারে যে মেজাজের পরিবর্তন হয় তা সাধারণ নয়। এ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মেজাজের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন পর্যায় একজন সুস্থ মানুষের মেজাজ থেকে একেবারে আলাদা। আক্রান্ত ব্যক্তিদের শক্তি, কার্যকলাপ ও ঘুমে চরম পরিবর্তন হয় যেটা সুস্থ মানুষের হয় না।

বাইপোলার ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত ব্যক্তিরা কি সবসময় ক্ষ্যাপাটে বা বিষণ্ণ হয়?

অনেকের ধারণা, বাইপোলার ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত ব্যক্তিরা সবসময় ক্ষ্যাপাটে বা বিষণ্ণ হয়। আসলে এ মানসিক রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে দীর্ঘ সময় ধরে একটা ভারমাম্য মেজাজ বজায় থাকতে পারে, যাকে বলা হয় ইথাইমিয়া। আবার অন্যদিকে, একই সাথে তাদের মধ্যে ক্ষ্যাপাটে ভাব বা খেদোন্মত্ততা এবং বিষণ্ণতা উভয়ই বৈশিষ্ট্যই থাকতে পারে, যেটাকে মনোবিজ্ঞানের ভাষায় "মিশ্র পর্ব" বলা হয়।

বাইপোলার ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত শিল্পীরা চিকিৎসা পেলে কি সৃজনশীলতা হারায়?

চিকিৎসা পেলে বাইপোলার ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত ব্যক্তিরা আরও স্পষ্টভাবে চিন্তা করতে পারে, যার ফলে ওই ব্যক্তির কাজে উন্নতি হয়। পুলিৎজার পুরস্কার-মনোনীত লেখিকা মারিয়া হর্নবাচার এটা প্রথম আবিষ্কার করেন। তাঁর অভিজ্ঞতা হলো, এ রোগ থেকে মুক্তি পেতে চিকিৎসা ভালো কাজ করে এবং চিকিৎসা করালে সৃজনশীলতা কমে না, বরং বাড়ে। তিনি বলেছিলেন, "আমার যখন বাইপোলার ডিসঅর্ডার ধরা পড়ে, আমি ভেবেছিলাম আমি আর লিখব না। কিন্তু অসুস্থ হওয়ার আগে আমি একটি বই লিখেছিলাম; এবং সুস্থ্য হওয়ার পর এখন আমার বইয়ের সংখ্যা সাত।”

চিকিৎসা নেওয়া না নেওয়ার মধ্যে কি তেমন পার্থক্য নেই?

কিছু ক্ষেত্রে, একজন বাইপোলার ডিজঅর্ডারে আক্রান্ত ব্যক্তি প্রথম দিকে ভাল বোধ করতে পারে। তবে চিকিত্সা না নিলে পরিস্থিতি ক্ষতিকর, এমনকি ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করতে পারে। এমন ব্যক্তিরা তাদের সাধ্যের বাইরে ব্যয় করে বিপুল কেনাকাটা করতে পারে। এদের কেউ কেউ অতিমাত্রায় উদ্বিগ্ন বা অত্যন্ত খিটখিটে হয়ে ওঠে, ছোট ছোট বিষয় নিয়ে বিরক্ত হয় এবং প্রিয়জনকে তিরস্কার করে। আবার কেউ কেউ তার চিন্তা ও কর্মের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলতে পারে এবং এমনকি বাস্তবতা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে পারে।

বাইপোলার ডিসঅর্ডারের ওধুষ কি একই রকম?

একজন নির্দিষ্ট রোগীর জন্য উপযুক্ত ওষুধ খুঁজে পেতে অনেক সময় একটু সময় লাগতে পারে। বাইপোলার ডিসঅর্ডারের চিকিৎসার জন্য বেশ কয়েকটি মুড স্টেবিলাইজার বা মেজাজ স্থিরকারী ওষুধ পাওয়া যায়। এমন ওষুধ আছে যা একজনের জন্য কাজ করে, আবার অন্যের জন্য করে না। যদি কোনও রোগী দেখেন যে চিকিৎসক তাকে যে ওষুধ দিয়েছেন, সেটা কাজ করছে না বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে, তবে চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করে ওধুষ বদলে নিতে হবে। - রহমান

দেহঘড়ি’ অনুষ্ঠান সম্পর্কে আপনাদের মতামত ও পরামর্শ জানতে চাই আমরা। আমাদের ফেইসবুক পেইজ facebook.com/CMGbangla অথবা ওয়েবসাইট bengali.cri.cn’র মাধ্যমে জানাতে পারেন আপনাদের মতামত বা পরামর্শ।

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn